আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতি জেনে নিন

আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে কি আপনার সঠিক ধারণা রয়েছে? উন্নত জাতের তরমুজ উৎপাদন করতে চাইলে এই আর্টিকেলটি হতে পারে আপনার জন্য কার্যকর মাধ্যম। সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ার পর তরমুজ চাষের সকল ধাপ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যাবেন।
এই আর্টিকেলটিতে তরমুজ চাষের বিভিন্ন ধাপ ও উপকরন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার পাশাপাশি বারোমাসি তরমুজ চাষ পদ্ধতি এর মাধ্যমে দেখানো আছে কীভাবে সারা বছর তরমুজ পেতে পারেন।

ভূমিকা

তরমুজ সকলের মাঝে অনেক জনপ্রিয়। বিশেষ করে গরম কালে একটু প্রশান্তির নাম যেন তরমুজ। সকলের ব্যাপক চাহিদার কারনে উৎপাদন অনেক বেশি প্রয়োজন হয়। তরমুজ উৎপাদন কমে গেলে দাম বৃদ্ধির কারনে সকলে কিনতে পারে না। আবার চাষিরাও পরিশ্রমের সঠিক দাম পায় না। তাই এসব সমস্যা দুর করতে আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা প্রয়োজন, যেন প্রিয় ফল এর স্বাদ ও উপকারিতা সকলেই উপভোগ করতে পারে। এছাড়াও যারা বাজার থেকে ফল কিনে খেতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না তারা খুব সামান্য জায়গা, সময় এবং অর্থ বিনিয়োগ করে আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতি অনুসরন করে তরমুজ উৎপাদন করতে পারেন। চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক তরমুজ চাষ সম্পর্কে।

আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতি

যেকোনো ফসল চাষ একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে সংঘটিত হয়ে থাকে। তরমুজ চাষ ও এর বেতিক্রম নয়। আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতির বিভিন্ন ধাপ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো-

তরমুজ চাষের উপযুক্ত মাটিঃ যেকোনো ফসলের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মাটি। আদর্শ মাটিতে তরমুজের চাষ না করা হলে উৎপাদন বেশি আশা করা বোকামি। তরমুজ চাষের জন্য আদর্শ মাটি হলো দোআঁশ - বেলে দোআঁশ। এই ধরনের মাটির কিছু বৈশিষ্ট্য জেনে নেওয়া যাক-
  • স্বাভাবিক অবস্থায় এই মাটি নরম প্রকৃতির হয়।
  • পানি মেশালে কাদা অবস্থায় হালকা দলা বাঁধে।
  • এই ধরনের মাটিতে পানি বেশি দিন জমা থাকে না অর্থাৎ পানি অনেক বেশি শোষণ করতে পারে।
এসব বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী মাটি নির্বাচন শেষে চাষ করে ও মই দিয়ে মাটি প্রস্তুত করতে হবে। এরপর সার মিশালেই তরমুজ লাগানোর জন্য জমি প্রস্তুত।মনে রাখতে হবে, বীজ বপন করার ক্ষেত্রে ১ সপ্তাহ আগেই জমি প্রস্তুত করে রাখতে হবে। এর ফলে মাটি সারের ভৌত গুনাগুন শোষণ করতে পারে।

তরমুজ চাষে সারের পরিমানঃ প্রতি শতাংশ এবং প্রতি বিঘা জমির হিসাবে সার লাগবে-
  • গোবর সার - ২০ কেজি (বিঘাতে - ৬৬০ কেজি)
  • ইউরিয়া সার - ১.১ কেজি(বিঘাতে - ৩৬ কেজি)। চারা লাগানোর পর থেকে তরমুজ ওঠানো পর্যন্ত সময় কে চার ভাগে করে মোট এই পরিমান সার দিতে হবে।
  • দানাদার সার - ১২০ গ্রাম (বিঘাতে - ৪ কেজি)
  • টিএসপি - ৪০০ গ্রাম (বিঘাতে - ১৩ কেজি)
  • জিংক সালফেট - ৫ গ্রাম (বিঘাতে - ১.৫ কেজি)
  • ম্যাগনেসিয়াম সালফেট - ১০০ গ্রাম (বিঘাতে - ৩ কেজি)
তরমুজের বীজ বপন করার সঠিক সময় ও নিয়মঃ তরমুজ মিষ্টি হওয়ার জন্য পাকার সময় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকা ভালো। আর যেহেতু তরমুজ হতে সময় লাগে ৩ মাস মতো, তাই তরমুজের বীজ বপনের আদর্শ সময় জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে। কারণ এই সময় বীজ বপন করলে এপ্রিল মাসের শেষ দিকে তরমুজ উঠানো যাবে, তখন তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রির আশেপাশেই থাকে। তরমুজের বীজ সরাসরি জমিতে না বুনে, অঙ্কুরোদগম করার পর রপন করা উত্তম। অঙ্কুরোদগম করার জন্য আগের দিন রাতে ভিজিয়ে রাখতে হবে বীজ (১২ ঘণ্টা মতো)। এরপর গরম কিছু দিয়ে চাপা দিয়ে রাখতে হবে (ঢেকে রাখার জন্য গোবর মিশ্রিত মাটি উত্তম)। ২-৩ দিন পর অঙ্কুরোদগম সম্পন্ন হলে জমিতে রোপণ করতে হবে।

তরমুজের চারা রোপণের সঠিক নিয়মঃ জমিতে সরাসরি বীজ রোপণ করা হলে নানান কারনে বীজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই চারা গাছ তৈরি করে যখন দুইটা পাতা দেখা দিবে, তখন জমিতে স্থানান্তর করা বেশি সুবিধাজনক। চারা তৈরির জন্য প্রয়োজন হবে ছোট পলিথিন,বেলে দোআঁশ মাটি এবং গোবর সার। সবগুলো উপকরন মিশিয়ে পলিথিনে ভরতে হবে। এরপর প্রতিটি পলিথিনে একটি করে বীজ দিতে হবে। বীজ রোপণের ৩০-৩৫ দিনের মধ্যেই গাছে ৪-৫ টি পাতা দেখা দিবে। এই সময় চারা রোপণের আদর্শ সময়।

তরমুজ গাছ পরিচর্যাঃ তরমুজ আকারে অনেক বড়, তাই একটি গাছে বেশি ফল রাখা উচিত না। চারা গাছ লাগানোর ৮-১০ দিন পর শাখা প্রসারিত হতে শুরু করলে প্রধান শাখার মাথা কেটে দিতে হবে। শাখা-প্রশাখা এমনভাবে রাখতে হবে যেন গাছে ১০-১২ তার বেশি গিট না থাকে। এরা উভয় লিঙ্গ উদ্ভিত হওয়ার কারনে নিষেকে সমস্যা হতে পারে। তাই ফুল ফুটলে, স্ত্রী ফুলের সাথে পুং ফুলের স্পর্শ করানোর মাধ্যমে পরাগায়ন করান যেতে পারে। এরপর ফল আসলে পুষ্ট ৪-৫ টা ফল প্রতিতা গাছে রেখে বাকি ফলগুলো ফেলে দিতে হবে। এতে করে বাকি ফলগুলো অনেক মান সম্মত হবে।

সেচ প্রদানঃ আমাদের দেশে জানুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে আবার বেলে - দোআঁশ মাটি পানি বেশি শোষণ করে। তাই তরমুজ চাষে সেচ এর প্রয়োজন বেশি পড়ে।গড়ে ৫-৬ বার সেচ দিতে হয় তরমুজের জমিতে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, তরমুজ গাছ অনেক পচনশীল, তাই পানি দেওয়ার পর খেয়াল রাখতে হবে গাছের গোড়াতে যেন পানি না জমে থাকে.

উন্নত জাতের তরমুজের নাম

তরমুজের চাহিদার ব্যাপকতার কারণে এই ফল নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। যার ফল স্বরূপ উদ্ভব হয়েছে নানান জাতের তরমুজ। বর্তমানে ১০০০ এর ওপর তরমুজের জাত রয়েছে, এখন জেনে নেওয়া যাক তরমুজের কিছু উন্নত জাত সম্পর্কে।

ভিক্টর সুপার জাতঃ প্রতিটি তরমুজের ওজন ১২-১৫ কেজি হয়ে থাকে। ৫০ থেকে ৬০ দিনের ফসল এটি, যার বিঘা প্রতি ফলন ১৫ তন প্রায়। প্রতি বিঘাতে ১০০ গ্রাম বীজ যথেষ্ট হয়ে থাকে।

ওশেন সুগারঃ হালকা সবুজ রঙের হাইব্রিড জাতের তরমুজ এটি। এই জাতের তরমুজ বীজ বপনের আদর্শ সময় নভেম্বর - ডিসেম্বর। দ্রুত বর্ধনশীল এই জাতের তরমুজের গড় ওজন ১২-১৫ কেজি।

এসএমসি বাংলালিঙ্কঃ এই জাতের তরমুজের জীবাণু প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি। অসময়ে হওয়া পানি ও অতিরিক্ত রোদ ও মোকাবিলা করতে পারে। এর গড় ওজন ৪-৫ কেজি হয়ে থাকে যা ছাদে লাগানোর জন্য বেশি উপযোগী।

ব্ল্যাক বেবিঃ এই জাতের তরমুজের গা কালো রঙের হয়ে থাকে। আকার তুলনামুলক ছোট হয় (৩-৪ কেজি)। মালচিং পদ্ধতিতে বাণিজ্যিকভাবে এই জাতের তরমুজ মাচায় চাষ করা অনেক লাভজনক।

গোল্ডেন ক্রাউনঃ এটি F1 হাইব্রিড জাতের তরমুজ যার রং হলুদ। জীবাণু প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্যান্য জাতের তুলনায় বেশি (প্রায় ৮৫%)। এই জাতের তরমুজের গড় ওজন ২-৩ কেজি হলেও উৎপাদন ব্যাপক হয়।

তরমুজের ব্যাপক চাহিদার কথা মাথায় রেখে গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন জাতের উদ্ভব হচ্ছে প্রতি নিয়ত। চাষের ক্ষেত্রে জাত সম্পর্কে ধারণা রাখা আবশ্যক।

স্বাভাবিকভাবে সকল আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতি এক রকম হলেও জাত ও চাষের ধরণ ভেদে কিছু পার্থক্য দেখা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক তরমুজ চাষের বিভিন্নপদ্ধতি সম্পর্কে।

বারোমাসি তরমুজ চাষ পদ্ধতি

তরমুজ চাষের উপযুক্ত সময় হলো জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত। এই মৌসুম এর বাইরে তরমুজ চাষ পদ্ধতিই বারোমাসি তরমুজ চাষ পদ্ধতি হিসেবে পরিচিত। সাধারন আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতির সাথে এই পদ্ধতির ভিত্তিগত কোনো পার্থক্য না থাকলেও, যেহেতু মৌসুম এর বাইরে আবহাওয়া জনিত নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই ভালো উৎপাদন পেতে আলাদা কিছু নিয়ম অনুসরন করতে হবে।
  • প্রথমত আধুনিক তরমুজ চাষ পদ্ধতির মতো করেই বেলে - দোআঁশ মাটি সার দিয়ে প্রস্তুত করে নিতে হবে।
  • প্রধান মৌসুমের বাইরে বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে তাই জমির আইল এর তুলনায় ০.৫ মিটার উঁচু বেড বা ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে।
  • প্রধান মৌসুমের বাইরে বীজে পোকা ধরার বা পানির প্রভাবে নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই এই সমস্যা এড়াতে মালচিং কাগজ বিছিয়ে দিতে হয়। মালচিং কাগজ বীজকে রক্ষা করে।
  • জমিতে বেড করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন, দুই বেড এর মাঝে ০.৫ মিটার ফাঁকা ড্রেন থাকে।
  • অমৌসুমে তরমুজ মাটিতে থাকলে পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই মাচা তৈরি করে এর ওপর গাছ তুলে দিতে হবে। মাটি থেকে মাচার উচ্চতা অন্তত ২ ফুট হতে হবে।
  • পরিণত অবস্থায় তরমুজের ওজন বেশি হওয়ার কারনে একটু বড় হওয়ার পর এগুলকে ব্যাগে বেঁধে দিতে হবে যেন মাচার ভারসাম্য বজায় থাকে।

ব্ল্যাক বেবি তরমুজ চাষ পদ্ধতি

ব্ল্যাক বেবি তরমুজ মূলত বারোমাসি তরমুজের ই এক প্রকার জাত। এই চাষ পদ্ধতিতে তগেমন কোনো পার্থক্য নেই। মাচার মাধ্যমে মালচিং কাগজ বিছিয়েই এই জাতের তরমুজ চাষ করা হয়ে থাকে। তবে অন্যান্য জাতের তুলনায় কীটনাশকের পরিমান বেশি লাগে। চারা রোপণের কিছুদিন পর কীটনাশক না দিলে গাছের গোড়া পচে যায়। এছাড়াও ফুল আসার পর থেকে নিয়মিত ৩-৪ দিন পর পর কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়। কীটনাশক দেওয়ার পর বৃষ্টি হলে পরদিনই আবার কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয় নাহলে ফুল ঝরে যাবে। আবার সাধারন তরমুজ চাষ পদ্ধতির তুলনায় জমি বেশি চাষ করতে হয় ( ১০ বার প্রায়)। অসুবিধার মাঝে সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো সবসময় পাওয়া যায় এই তরমুজ। আবার আকার তুলনামুলক ছোটো এবং উৎপাদন ব্যাপক হয়।

ছাদে তরমুজ চাষ পদ্ধতি

যারা বাজার থেকে ফল কিনে খেতে পছন্দ করেন না বা বাড়িতেই বাগান করতে পছন্দ করেন এই পদ্ধতি তাদের জন্য । চলুন জেনে নেওয়া যাক বাড়ির ছাদ কে কাজে লাগিয়ে কীভাবে তরমুজ চাষ করা যায়।
  • বাড়িতে অল্প পরিমান বীজের অঙ্কুরোদগম করার জন্য প্রথমেই বীজগুলকে রোদে কিছুক্ষণ শুকিয়ে, ভিজিয়ে রাখতে হবে ১০-১২ ঘন্টা মতো।
  • এই অল্প বীজ অঙ্কুরোদগমের ক্ষেত্রে গোবর সার ব্যবহার না করাই ভালো । কারণ এই ক্ষেত্রে গোবর ভালো করে না পচলে বীজে ছত্রাক লাগতে পারে। সার হিসেবে কোকো পিট ও ভার্মিকম্পোস্ট ব্যবহার করাই উত্তম।
  • কোকো পিট ও ভার্মিকম্পোস্ট যথাক্রমে ৭ঃ৩ অনুপাতে মিশিয়ে ছোট ছোট পাত্রে ভরে নিতে হবে। এরপর প্রতিটি পাত্রে ২-৩ টি করে বীজ পুতে দিয়ে হালকা পানি দিয়ে রেখে দিতে হবে।
  • এর ৩-৪ সপ্তাহ পর গাছে ৫-৬ টি করে পাতা আসলে চূড়ান্তভাবে প্রতিস্থাপনের পালা। একটি বড় পাত্রে ৭০ শতাংশ বেলে দোআঁশ মাটি ও ৩০ শতাংশ জৈব সার মিশিয়ে মাটি প্রস্তুত করতে হবে। মাটির ভৌত গুনাগুন বাড়াতে এর মধ্যে সিং চাঁছা, হাড়ের গুঁড়া, ব্লাড মিল ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • গাছগুলো তবে লাগান যেতে পারে। এক্ষেত্রে ১০ ইঞ্চির একটি টবে একটি গাছ লাগানো উত্তম। গাছ লাগানোর পর হালকা পানি দিয়ে হালকা রোদ যুক্ত জায়গায় রেখে দিতে হবে। গাছ নতুন মাটিতে মানিয়ে নিলে পর্যাপ্ত রোদে রেখে দিতে হবে ।
  • এরপর গাছ বড় হলে মাচার মতো করে দিতে হবে।
  • গাছে ফুল আসার সময়টা বেশি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই সময় পোকা মাকড়ের আক্রমন বেশি হয়। প্রয়োজন হলে এই সময় কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে।
  • গাছ লাগানোর ৭০-৮০ দিনের মধ্যে ফল পরিণত হয়ে যাবে আশা করা যায়।

লেখকের মন্তব্য

তরমুজ অনেক উপকারি একটি ফল যা বর্তমানে দেশ এর অর্থনীতিতেও ব্যাপক প্রভাব ফেলছে। শুধু যে মানুষের পুষ্টি চাহিদা মিটছে তা নয়, অনেক বেকারদের কর্মসংস্থান হিসেবেও পরিচিতি পাচ্ছে এই তরমুজ চাষ। তাই তরমুজের উৎপাদন বাড়াতে সঠিক চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে। এই বিষয়ে আরও কিছু জানার থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত কমেন্টে জানাতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url